নদীয়ার কেতুগ্রাম এর ঘটনা রিপোর্ট এল জেলা নির্বাচনী আধিকারিক এর দপ্তর থেকে মুখ্য নির্বাচনে আধিকারিক দপ্তরে
প্রাথমিক পুলিশ রিপোর্ট এসেছে কমিশনের দপ্তরে। পুরনো শত্রুতার কথা উল্লেখ সেই রিপোর্টে।
এই মিন্টু শেখ, একসময় আনারুল শেখের হয়ে কাজ করত।
কাল রাত ৮টা ৪৫শে চেচুরি গ্রামে আনকোনা জিপি দিয়ে বাইকে করে আসার সময় আঙ্গাই শেখ নামে অভিযুক্ত, তিনি বোমাবাজি করেন। বোমার আঘাতে আহত হন মিন্টু শেখ। পুলিশ এসে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে মৃত বলে ঘোষণা করে। এখনও পর্যন্ত দু’জন গ্রেপ্তার।
খুনের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় দুজন কে।
দুজন কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ভোটের আগের দিন রাতে কেতুগ্রামের চেঁচুড়ি গ্রামে নৃশংসভাবে খুন হয় তৃণমূল এক কর্মী। এই ঘটনায় এবার রিপোর্ট করল মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর। কেতুগ্রামে তৃণমূল কর্মীর খুনে রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন। ঘটনার বিস্তারিত রিপোর্ট চাইল মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর। অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট চাইলো জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে চাইল মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর। ঘটনাস্থলে পরিস্তিতি খুঁটিয়ে রেখে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উপরে কড়া নজরদারি চালনার নির্দেশ।
প্রসঙ্গগত ভোটের ,আগের দিন অর্থাৎ রবিবার রাতে, কেতুগ্রামে তৃণমূল এক কর্মীকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোও হয়েছে৷ একজন জখম হয়েছেন।
পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম মিন্টু শেখ (৪৫)। তৃণমূলের দাবি, তিনি দলের একজন কর্মী ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন মিন্টু শেখ ও তাঁর এক সঙ্গীকে নিয়ে বাইকে চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন৷ অভিযোগ, সে সময় কয়েকজন দুস্কৃতি তাঁকে বাইক আটকায়৷ তিনি বাইক থামাতেই তাঁর শরীরে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে৷ এরপরেই দুস্কৃতিরা বোমা মেরে খুন করে৷ তারপর এলাকার বাসিন্দারা ছুটে আসেন৷